বাংলাদেশের প্রধান নদনদীসমূহ:
নদীমাতৃক বাংলাদেশে অসংখ্য নদনদীর মধ্যে অনেকগুলো আকার এবং গুরুত্বে বিশাল। এসব নদীকে বড় নদী হিসেবে উল্লেখ করা হয়।বৃহৎ নদী হিসেবে কয়েকটিকে উল্লেখ করা যায় এমন নদীসমূহ হচ্ছে: পদ্মা, মেঘনা,যমুনা, ব্রহ্মপুত্র, কর্ণফুলি, শীতলক্ষ্যা, গোমতী ইত্যাদি।
পাউবো নির্ধারিত:
বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" বাংলাদেশের নদীগুলোকে সংখ্যাবদ্ধ করেছে এবং প্রতিটি নদীর একটি পরিচিতি নম্বর দিয়েছে। এর ফলে তাদের হিসাব অনুযায়ি বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা এখন ৪০৫টি। পাউবো কর্তৃক নির্ধারিত দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী (১০২টি) , উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী (১১৫টি), উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী (৮৭টি), উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী (৬১টি), পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের নদী (১৬টি) এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের নদী (২৪টি) হিসেবে বিভাজন করে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।[১]
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী[সম্পাদনা]
- আঠারবাঁকি নদী
- আড়িয়াল খাঁ নদী
- আতাই নদী
- আন্ধারমানিক নদী
- আফ্রা নদী
- অর্পণগাছিয়া নদী
- ইছামতি-কালিন্দি
- কচা নদী
- কপোতাক্ষ নদী
- কুমার নদ (চুয়াডাঙ্গা)
- কুমার নদী (ফরিদপুর-গোপালগঞ্জ)
- কুমার আপার নদী
- কুমার লোয়ার নদী
- কয়রা নদী
- করুলিয়া নদী
- কাকশিয়ালী নদী
- কাজীবাছা নদী
- কাটাখালী নদী
- কাটাখাল নদী
- কালীগঙ্গা নদী (পিরোজপুর),
- কীর্তনখোলা নদী
- খায়রাবাদ নদী
- খোলপেটুয়া নদী
- গড়াই নদী
- গুনাখালি নদী
- গলঘেসিয়া নদী
- গুলিশাখালী নদী
- ঘাঘর নদী
- ঘাসিয়াখালী নদী
- চত্রা নদী
- চুনকুড়ি নদী
- চন্দনা-বারাশিয়া নদী
- চাটখালী নদী
- চিত্রা নদী
- ঝপঝপিয়া নদী
- টর্কি নদী
- টিয়াখালি নদী
- ঢাকি নদী
- তেঁতুলিয়া নদী
- তেলিগঙ্গা-ঘেংরাইল নদী
- দড়াটানা-পয়লাহারা নদী
- দাড়ির গাঙ নদী
- দেলুতি নদী
- নুন্দা-উত্রা নদী
- নবগঙ্গা নদী
- নড়িয়া নদী
- নেহালগঞ্জ-রঙমাটিয়া নদী
- পটুয়াখালী নদী
- পুটিমারি নদী
- পুরাতন পশুর নদী
- পশুর নদী
- পাণ্ডব নদী
- পানগুছি নদী
- পালং নদী
- ফটকি নদী
- বগী নদী
- বুড়িশ্বর-পায়রা নদী
- বলেশ্বর নদী
- বাদুড়গাছা নদী
- বিশখালী নদী
- বিশারকন্দা-বাগদা নদী
- বিষ্ণু-কুমারখালি নদী
- বেগবতী নদী
- বেতনা নদী
- বেলুয়া নদী
- ভদ্রা নদী
- ভুবনেশ্বর নদী
- ভৈরব নদ
- ভৈরব নদী (বাগেরহাট)
- ভৈরব-কপোতাক্ষ নদ
- ভোলা নদী
- মংলা নদী
- মুক্তেশ্বরী টেকা নদী
- মধুমতি নদী
- মরিচ্চাপ-লবঙ্গবতী নদী
- মাথাভাঙ্গা নদী
- মাদারগাঙ নদী
- মাদারীপুর বিলরুট নদী
- মালঞ্চ নদী
- মিনহাজ নদী
- রূপসা নদী
- রাবনাবাদ নদী
- রায়মঙ্গল নদী
- লোহালিয়া নদী
- শাকবাড়িয়া নদী
- শাতলা-হারতা-নাথারকান্দা নদী
- শালদহ নদী
- শিবসা নদী
- শোলমারি নদী
- সুগন্ধা নদী
- সন্ধ্যা নদী
- সয়া-হাড়িভাঙ্গা নদী
- সাপমারা-হাবড়া নদী
- সালতা নদী
- সিরাজপুর হাওর নদী
- হরি নদী
- হরিহর নদী
- হামকুড়া নদী
- হাড়িয়া নদী
- হাপরখালী নদী
- হাবরখালী নদী
- হিশনা-ঝাঞ্চা নদী
উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের নদী[সম্পাদনা]
- আখিরা-মাচ্চা নদী
- আত্রাই নদী
- আত্রাই বা কাঁকড়া নদী (দিনাজপুর)
- আত্রাই বা গুড় নদী (নওগাঁ-নাটোর)
- আত্রাই নদী (পাবনা)
- আলাই নদী
- আলাইকুমারী নদী
- ইছামতি নদী (দিনাজপুর)
- ইছামতি নদী (পাবনা)
- ইছামতি নদী (বগুড়া)
- ইছামতি নদী (বগুড়া-সিরাজগঞ্জ)
- ইরামতি নদী
- করতোয়া নদী
- করতোয়া নদী (নীলফামারী)
- কাগেশ্বরী নদী
- কাটাখালী নদী (গাইবান্ধা)
- কালা নদী
- কালাপানি নদী
- কালুদাহা নদী
- কুমলাল-নাউতারা নদী
- কুরুম নদী
- কুলিক নদী
- খড়খড়িয়া-তিলাই নদী
- খালসিডিঙ্গি নদী
- গদাই নদী
- গভেশ্বরী নদী
- পদ্মা নদী
- গাংনাই নদী
- গিদারী নদী
- গিরাই নদী
- শুকসী নদী
- গোবরা নদী
- গোহালা নদী
- ঘড়িয়া খাল নদী
- ঘাঘট নদী
- ঘিরনাই নদী
- ঘোড়ামারা নদী
- চাওয়াই নদী
- চিকনাই নদী
- চিকলী নদী
- চিরি নদী
- চিড়ি নদী
- চুঙ্গাভাঙ্গা নদী
- ছাতনাই নদী
- ছোট ঢেপা নদী
- ছোট যমুনা নদী
- ছোট সেনুয়া নদী
- টাঙ্গন নদী
- ডাহুক নদী
- ঢেপা নদী
- তালমা নদী
- তিস্তা নদী
- তিস্তা নদী (পঞ্চগড়)
- তীরনই নদী
- তীরনই নদী (পঞ্চগড়)
- তুলসীগঙ্গা নদী
- দুধকুমার নদী
- দেওনাই-চাড়ালকাটা-যমুনেশ্বরী নদী
- ধরলা নদী
- ধাইজান নদী
- ধুম নদী
- নর্ত নদী
- নলশীসা নদী
- নলেয়া নদী
- নাগর আপার নদী
- নাগর লোয়ার নদী
- নারোদ নদী
- পলিমারি নদী
- পাগলা নদী
- পাথরঘাটা নদী
- পাথরাজ নদী
- পুনর্ভবা নদী
- পেটকী নদী
- ফকিরনী নদী
- ফুলকুমার নদী
- ব্রহ্মপুত্র-যমুনা
- বড়াল আপার নদী
- বড়াল লোয়ার নদী
- বাঙালি নদী
- বাদাই নদী
- বার্নাই নদী
- বান্নী নদী
- বুরাইল নদী
- বুল্লাই নদী
- বুড়িখোড়া নদী
- বুড়ি তিস্তা নদী
- বেরং নদী
- বেলান নদী
- বেসানী নদী
- বোরকা নদী
- ভাদাই নদী
- ভুল্লী নদী
- ভেরসা নদী
- মহানন্দা আপার নদী
- মহানন্দা লোয়ার নদী
- মাইলা নদী
- মালদাহা নদী
- মুসাখান নদী
- মানস নদী
- যমুনা নদী (পঞ্চগড়)
- রতনাই নদী
- রামচণ্ডি নদী
- রাক্ষসিনী-তেঁতুলিয়া নদী
- লেংগা নদী
- লোনা নদী
- শিব নদী
- সতী-স্বর্ণামতি-ভাটেশ্বরী নদী
- সিমলাজান নদী
- সিরামাখালী খাল নদী
- সিংগিমারী নদী
- সুই নদী
- সেনুয়া নদী
- সোজ নদী
- হারাবতী নদী
- হুড়াসাগর নদী
উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী[সম্পাদনা]
- আত্রাখালি নদী
- আবুয়া নদী বা নান্দিয়া গাং
- আমরি খাল নদী
- ইসদার খাল-বারভাঙ্গা নদী
- উপদাখালী নদী
- উমিয়াম নদী
- কর্ণঝরা নদী
- কর্ণ-বালজা নদী
- করিস নদী
- কাঁচামাটিয়া নদী
- কাপনা নদী
- কামারখাল নদী
- কামারখালী নদী
- কালদাহার-কানিয়াকুল নদী
- কালনী নদী
- কালাপানিঝরা নদী
- কুশিয়ারা নদী
- কোরাঙ্গী নদী
- খাজাচিং নদী
- খাসিমারা নদী
- খেপা নদী
- খোয়াই নদী
- গুমাই নদী
- ঘাগটিয়া নদী
- ঘানুরা-বগালা নদী
- ঘোড়াউত্রা নদী
- চামতি নদী
- চিতলখালী নদী
- চেলা নদী
- জাফলং-ডাউকি নদী
- জালিয়া ছড়া নদী
- জালুখালি নদী
- জুরী নদী
- ডাউকা নদী
- ধলা নদী
- দুধদা নদী
- দোলতা নদী
- ধনু নদী
- ধলাই-বিসনাই নদী
- ধলাই নদী
- নকলা-সুন্দ্রাকাশি নদী
- নরসুন্দা নদী
- নলজুর নদী
- নয়াগাং নদী
- নয়া গাং নদী
- নিতাই নদী
- পাটনাই-পাইকারতলা নদী
- পাবিজুড়ি-কুশি গাঙ-কুশিয়া নদী
- পিয়াইন নদী
- পিয়াইন নদী (সুনামগঞ্জ-নেত্রকোনা)
- পুরনো সুরমা নদী
- পোড়া খাল-খাইয়া নদী
- বটরখাল নদী
- বড় গাং নদী
- বাউলাই নদী
- বাথাইল নদী
- বালই নদী
- বিজনা-গুঙ্গাইজুরি নদী
- বিবিয়ানা নদী
- বেকরা নদী
- বেতৈর নদী
- বেদুরি খাল নদী
- ভাবনা-বাঁশিয়া-বহিয়া গাং নদী
- ভোগাই-কংস নদী
- মগড়া নদী
- মনু নদী
- মরা সুরমা নদী
- মহারশি নদী
- মহাসিং নদী
- মালিজি নদী
- মিরগী নদী
- জাদুকাটা-রক্তি নদী
- লংলা নদী
- লাইন নদী
- লাউরানজানি নদী
- লুভা নদী
- সাইদুলি-বারনি নদী
- সাতারখালী নদী
- সারি গোয়াইন নদী
- সিনাই নদী
- সিঙ্গুয়া নদী
- সুতাং নদী
- সুরমা নদী
- সোনাই-বরদাল নদী
- সোমেশ্বরী নদী
- সোমেশ্বরী নদী (ধরমপাশা)
- সোমেশ্বরী নদী (শ্রীবর্দী-ঝিনাইগাতি)
উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী[সম্পাদনা]
- আইমান-আখিলা নদী
- আইমান-মোবারি নদী
- আড়িয়াল খাঁ নদী
- ইছামতি নদী (মানিকগঞ্জ)
- ইছামতি নদী (সিরাজদিখান)
- ইলিশমারী নদী
- এলংজানী নদী
- কাটাখালী নদী
- কালিগঙ্গা নদী (মানিকগঞ্জ)
- খিরো নদী (ত্রিশাল)
- খিরো নদী (ভালুকা)
- গাংডুবি নদী
- গাজীখালী নদী
- গোল্লার খাল নদী
- চাতাল নদী
- চাপাই নদী
- চিলাই নদী
- জয়পাড়া খাল নদী
- ঝারকাটা নদী
- জিঞ্জিরাম নদী
- ঝিনাই নদী
- টঙ্গী খাল নদী
- টংকি খাল নদী
- তালতলা খাল নদী
- তুরাগ নদী
- তুলসীখালী খাল নদী
- ধলেশ্বরী নদী
- নাগদা খাল নদী
- নাঙ্গলা নদী
- নালজুরি খাল নদী
- নাংলী নদী
- পদ্মা নদী
- পাগারিয়া-শিলা নদী
- পারুলি খাল নদী
- পাহাড়িয়া নদী
- পুরনো ধলেশ্বরী নদী
- পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদী
- পুংলী নদী
- বংশী নদী
- বংশী নদী (সাভার)
- ব্রহ্মপুত্র নদী (নরসিংদী-মুন্সীগঞ্জ)
- বাকসাতরা নদী
- বাজ্জা-মেধুয়া নদী
- বানার আপার নদী
- বানার লোয়ার নদী
- বালু নদী
- বুড়িগঙ্গা নদী
- বৈরান নদী
- বোশখালীর খাল নদী
- মরা জিঞ্জিরাম নদী
- মাহারি নদী
- মিনিখালী নদী
- লাবুন্ধা নদী
- লৌহজং নদী
- শীতলক্ষ্যা নদী
- সালদা নদী
- সুতী নদী
- সুতিয়া নদী
- সোনাখালী খাল নদী
- হাই নদী
- হাড়িদোয়া নদী
পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের নদী[সম্পাদনা]
দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের নদী[সম্পাদনা]
- আর্সি-নালিয়া নদী
- কাকড়ি নদী
- কাস্তি নদী
- গোমতী নদী
- ঘুংঘুর নদী
- ছোট ফেনী নদী
- ডাকাতিয়া নদী
- ডাসাডিয়া নদী
- তিতাস নদী
- তিতাস নদী (নরসিংদী সদর-বাঞ্ছারামপুর)
- ধনাগোদা নদী
- ফেনী নদী
- বিজলি নদী
- বুড়ি নদী
- ভুলুয়া নদী
- মুহুরী নদী
- মেঘনা আপার নদী
- মেঘনা লোয়ার নদী
- লহর নদী
- লংগন বলভদ্রা নদী
- সালদা নদী
- সেলোনিয়া নদী
- সোনাই নদী
- হাওড়া নদী
অন্যান্য নদী:
উপরে উল্লেখিত ৪০৫টি নদী ছাড়াও বাংলাদেশে আরও চার শতাধিক নদী রয়েছে। সেসবের কিছু নদীর নাম নিচে দেয়া হলও।
- আউলিয়াখানা নদী
- আমনদামন নদী
- আস্তাইল নদী
- কাওরাইদ নদী
- কাজীপুর নদী
- কালিন্দী নদী
- খাড়িয়া নদী
- গুমানি নদী
- খোয়াথল্যাংতুইপুই নদী
- চেল্লাখালি নদী
- চোরখাই নদী
- জলঢাকা নদী
- তেতুলিয়া নদী
- তৈনগাঙ
- থেগা নদী
- নাগেশ্বরী নদী
- ধানখালী নদী
- ধানসিঁড়ি নদী
- নীলগঞ্জ নদী
- পঞ্চবেণী
- প্রাণসায়র নদী
- ফটিকছড়ি নদী
- বড়াল নদী
- বরাক নদী
- বান্দসা নদী
- বুড়ো গৌরাঙ্গ নদী
- ময়ুর নদী
- রহমত খালি নদী
- রায়ডাক নদী
- লঙ্গাই নদী
- শুক নদী
- হরবাংছড়া নদী
- হরিণঘাটা নদী
- হাড়িয়াভাঙা নদী
- হেরাচামতি নদী
বাংলাদেশের সবগুলো নদীর একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রস্ত্তত করা বেশ কঠিন। নদীর নামকরণের ক্ষেত্রে এদেশে কোনো ধরনের নীতিমালা অনুসরণ করা হয়
ইছাখালি, কুরসাই, সিঙ্গুর গঙ্গা, কাপ্তাই, রিগারী খিংর, চাঁদখালি, কুমিরাখালি, চেঙ্গি, মাইনী: (৩০টি)।
কুষ্টিয়া মাথাভাঙা, গড়াই, জলাঙ্গি, মাগরখালি: (৪টি)।
যশোর আপার ভৈরব, লোয়ার ভৈরব, চিত্রা, বেগবতী, নবগঙ্গা, চন্দনা, কপোতাক্ষ, বারাসিয়া, খোলপটুয়া এলেংখালি, পানগুবি, কবা, কালীগঙ্গা, কাঠিপাতা, দড়াটানার খাল, মরিছোপ, চাঁদখোনি, পাংগানি, নাইনগত্র সমুদ্র, বড় পাঙ্গা, কুমার, বড় গাংদিয়াদহ, আমলা মদরপুর, ডাকোয়া, মরা গড়াই, বারাসিয়া, পালং, আত্রাই। (২৮টি)।
ফরিদপুর মধুমতী, কুমার, আড়িয়াল খাঁ, আতাই নদী, মাদারিপুর বিল রুট: (৫টি)।
খুলনা ভদ্রা, আঠারোবাঁকী, আলাইপুর খাল, খোলপটুয়া, শিবসা, রূপসা, বলেশ্বর, গাসিয়াখালি, পশুর, আড়, পাঙ্গানিয়া, ওড়াটমা, ইছামতী, নমুদ সমুদ্র, সোনাগাঙ্গ, ভাঙরা, কুঙ্গা, মালঞ্চ, সাতক্ষীরা, সুতাখালী, রাইমঙ্গল, মারজাত, হরিণভাঙা, মহাভাঙা, গলাঙ্গী, হরিপুর, সোনাই, বুধহাটার গাঙ, ঢাকি, গালঘেমিয়া, উজীরপুর কাটাখাল, গুচিয়াখালি, বদুরগাছা, ডেলুটি, মানস, কয়ারা, আড়-শিবসা, কালিন্দী, মজুদখালি খাল, আকরার খাল, মংলা, সোলা, পায়রা, আন্দ্রনমুখো, মুহুরী, মোদলা, হাড়িয়াভাঙা, গানগুবি, কচা, পাকাশিয়া, মৈয়ার গাং, কাবিপাতা, ঝাঁক, শিয়ালীর খাল, নারায়ণখালী, কদমতলি, বাংরা, শীলা, কলাগাছিয়া, বাঁশতলী, সালখি, শাকবাড়িয়া, আলকি, মানিকদিয়া, চন্দেশ্বর, পানকুশী, বলেশ্বর, বলমার্জার বা মাঞ্জাল, কাগীবাগ, রামপাল: (৭১টি)।
বরিশাল বিষখালি, স্বরূপকাঠী বা সন্ধ্যা, বাবুগঞ্জ, হেমদা, লোহালিয়া, শাহবাজপুর, নয়াভাঙা, রাজগঞ্জ, গণেশপুর, দুবালদিয়া, তোরকি বা তুর্কি, কীর্তনখোলা, ধরমগঞ্জ, ঝিলিনহা, মনকুঠা, মুলতানি, কারখোমা, আলগি, ধুলিয়া, গঙ্গালিয়া, বুড়িশ্বর, কালীগঙ্গা, হরিণঘাটা, পাতুয়া, তেঁতুলিয়া, ধলিয়া, নীলাশী, নবগঙ্গা, ভোলা, পাকাশিয়া, চন্দনা বা পাংশা, জাবনাসবাদ, বলেশ্বর, শশ্মান ঘাট, মৈয়ার গাং, নয়া ভাঙনী, গৌরনদী, কালাবদর, মীরগামারী, কচা বা কোচা, লতা, ইলিশ বা ইলশা, কবাখালি, মধুমতী, আন্ধার মানিক, রাবণাবাদ বা পটুয়া, বুড়া গৌরাঙ্গ, বাকেরগঞ্জ, আমতলা, ধানসিঁড়ি, সুগন্ধা, ঝালকাঠি, চালনা, এলেংখালি, নলবিটি, খরবোরাবাদ, গলাচিপা: (৫৭টি)।
সুন্দরবন অঞ্চল বলেশ্বর, সুমতি, ছাপড়াখালি, বড় শেওলা, হরিণ চীনা, শরনখোলা, আমবাড়ে, চান্দেশ্বর, কাপা, কালিন্দি, সঠকা, জাভো, মরা পশুর, ডাংমারি, বিলে, ছুতোরখালি, চালো বগি, হরমহল, বেড়ি-আদা, বাকির খাল, আড়-শিবসা, হড্ডা, মহিষে, ছাছোন হোগলা, মজ্জত, শাকবাড়ে-সিঙ্গা, গোলখালি, কুকুমারি, কলাগাছে, ডোমরখালি, হংসরাগ, কাগা, নীলকমল, খেজুরদানা, সেজিখালি, বাইনতলা, বাঙ্গাবালী, দোবেকি, ফিরিঙ্গি, মানদো, কেওড়াসুতী, বন্দো, ধকোলা, লতাবেড়ি, ভেটুইপাড়া, বালুইঝাঁকি, কালিকাবাড়ী, বেকারদোন, আন্ধার মানিক, ঝালে, পাটকোষ্টা, বাসে, গোলভকসা, ধানিবুনে, হরিখালি, মনসার বেড়, পুষ্পকাটি, গঙ্গাসাগর, কালী লাই, বগী চেঁচানে, কুঁড়েখালি, ভূয়ের দনে, কাঠেশ্বর, সোনারুপাখালি, দুধমুখ, লাঠিকারা, তেরকাটি, ধানঘরা, আড়বাসে, দক্ষিণচরা, সাপখালি, কদমতলি, বুড়ের ডাবুর, লক্ষ্মী পশুর, মানকি, আশাশুনি, তালতক্তা, ধ্বজিখালি, মন্ডপতলা, নেতোখালি, ভায়েলা, বাগানবাড়ি, ঝাড়াবাগনা, বগাউড়া, বক্সখালি, চাইলতাবাড়ি, সিঙ্গড়তলি, মাথাভাঙা, নারায়ণতলি, কইখালি, মথুরা, খাসিটানা, আগুনজ্বালা, ফুলঝুরী, মালাবগা, খামুরদানা, উবদে, গুবদে, সোনাইপাঁঠী, ধোনাইর গাঙ, কানাইকাঠি, মরিচঝাঁপি, নেতাই তালপাঁঠী, ধনপতি, রাগাখালি, মুক্ত বাঙাল, আরিজাখালি, দুলোর টেক, যিনগিলি, বিবির মাদে, টেকাখালি, দেউর যাঁদে, চামটা কামটা, কুঞ্চে মাঠে, ব্যয়লা কয়লা, মাদার বাড়ে, বয়ার নালা, হানকে, ধনচের নদী, মূল্যে মেঘনা, বাইলো, বেতমুড়ি, বুড়িগোল্লি, চুনকুড়ি, মায়াদি, ফুলবাড়ি, তালতলি, আংরা কনা, গাড়ার নদী, বাদামতলি, ভুতের গাঙ, বৈকুণ্ঠ হানা, করপুরো, ছায়া হলড়ি, আড়ভাঙা, তালকপাঁঠী, খেজুরে কুড়ূলে, ছোটো শেওলা, কাঁচিকাটা, দাইর গাঙ, বৈকিরী, জালঘাটা, ইলিশমারি, ঝলকি, সাতনলা, মকুরনি, হেলার বেড়, কালিন্দে, শাকভাতে, গোন্দা, পালা, তেরবেঁকী, তালবাড়ে, হেড় মাতলা, ভুড়ভুড়ে, ছদনখালি, ফটকের দনে, ভরকুন্ডে, কেঁদাখালি, নওবেঁকী, কলসের বালি, পানির খাল, কুলতলি, বড়বাড়ে, মুকুলে, মধুখালি, পাশকাটি, গোছবা, ঘাট হারানো, গাবান্দারা, লোকের ছিপি, বাহার নদীপার, বড় মাতলা, পায়রা ঠুনী, কালবেয়ারা, ঢুকুনী, পারশে মারী: (১৭৭টি)। [মোহা. শামসুল আলম এবং মাসুদ হাসান চৌধুরী]
আরও দেখুন ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীপ্রণালী; গঙ্গা-পদ্মা নদীপ্রণালী; সুরমা-মেঘনা নদীপ্রণালী; চট্টগ্রাম অঞ্চলের নদীপ্রণালী; আন্তঃসীমান্ত নদী।
গ্রন্থপঞ্জি আব্দুল ওয়াজেদ, বাংলাদেশের নদীমালা, ঢাকা, ১৯৯১; এফ এইচ খাঁন, বাংলাদেশের ভূতত্ত্ব (Geology of Bangladesh), ইউনিভারসিটি প্রেস লিমিটেড, ঢাকা, ১৯৯১; হারুন-অর-রশিদ, বাংলাদেশের ভূগোল (Geography of Bangladesh), ইউনিভারসিটি প্রেস লিমিটেড, ঢাকা, ১৯৯১; সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, আর্থনীতিক ভূগোল: বিশ্ব ও বাংলাদেশ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ১৯৯৫; হিউগ ব্রামার, বাংলাদেশের মৃত্তিকা ভূগোল (The Geography of the Soils of Bangladesh), ইউনিভারসিটি প্রেস লিমিটেড, ঢাকা, ১৯৯৬; বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস), স্ট্যাটিসটিকাল ইয়ারবুক অব বাংলাদেশ ১৯৯৮, বিবিএস, ঢাকা, ১৯৯৯।
0 মন্তব্য(গুলি):
Post a Comment